ষ্টাফ রিপোটার্স ঃ নারায়নগঞ্জে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারনে জেলাটিকে সরকারিভাবে লকডাউন ঘোষনার ১৮ দিন পেরিয়েছে।ফলে চিকিৎসা সহ পরি সেবা চালু রাখার ঘোষনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শহরের বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে জরুরি বিভাগে ডক্টোর নার্স থাকলেও, যেহেতু হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্টাররা বসছেন না এবং তাদের প্রাইভেট প্রেকটিস বন্ধ রয়েছে। সে কারনে সাধারন রোগ কিংবা ক্রনিক অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতায় ভোগা মানুষের চিকিৎসা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু রোগ বালাইতো আর থেমে নেই। ফলে বিপাকে পরেছে সাধারন রোগিরা। এমন অবস্থায় বিকল্প পদ্ধতিতে রোগীর সেবার কথা জানালেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ মোঃ বাদল।
তিনি বলেন, যারা নিয়মিত রোগি অর্থাৎ প্রতি মাসেই চিকিৎসা কিংবা চেকআপের জন্য নির্দিষ্ট ক্লিনিক কিংবা চিকিৎসকের সরনাপন্ন হয়ে থাকেন,তারা এখন বিপাক। করোনার কারনে প্রইভেট প্রাকটিস বন্ধ রাখায় খুব ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এই অবস্থায় যদি ওই চিকিৎসকের মুঠোফোনে কিংবা ভিডিও কলের মাধ্যমে প্রেসক্রাইব করেন তাহলে রোগীর সুবিদা হয়।প্রয়োজনে বিকাশ কিংবা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে ওই চিকিৎসক তার ভিজিট নিতে পারেন। তিনি আরো বলেন, বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারনে অনেকেই ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলতে পারছেননা।অনেকেই আবার ডাক বিভাগে সঞ্চয় করেছেন।লকডাউনের কারনে অনেকেই টাকা তুলতে পারছেননা। এতে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো বিপাকে। ডাকবিভাগের টাকা তোলার বিষয়টি যদি বিকাশ বা তার মতো কোন মাধ্যমে হতো তাহলে ওই মানুষ গুলো উপকৃত হতো।
![](https://www.muktirkotha.com/wp-content/uploads/2020/04/IMG_20200424_115842.jpg)