মুক্তির কথা নিউজ
ডেস্ক রির্পোট(তালহা):নারায়নগঞ্জে, বন্দর উপজেলায়, ২৮ ই ডিসেম্বর বুধবার বিকেল ৪ ঘটিকায় মুছাপুর ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ডের মিনার বাড়ী আজো পারাগাও পল্লী এলাকায় বঙ্গবন্ধু পাঠাগারের উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে তিনশত কম্বল বিতরণ ও শেখ হাসিনার জন্য দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলা মুছাপুর ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু পাঠাগারের উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু পাঠাগারের প্রতিষ্ঠিতা আলহাজ্ব এডভোকেট আবু হাসনাত মোঃ শহিদ বাদল ( ভিপি বাদল)।
উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নাহিদা হাসনাত,সভাপতি, বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধান , সাধারন সম্পাদক বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
আলহাজ্ব মোঃ কামরুজ্জামান,সাংগঠনিক সম্পাদক,বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ও কেন্দ্রীয় সদস্য,ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটি,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ,
মোঃ শাহাদাত হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
আলহাজ্ব খন্দকার হাতেম হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী যুবলীগ বন্দর উপজেলা,
মোঃ জুয়েল ভুঁইয়া, প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক বন্দর উপজেলা, হাবিবুর রহমান হাবিব সদস্য বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ,
তৌকির আহম্মেদ সদস্য বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব আমির হোসেন এর সভাপতিত্বে,
সঞ্চালনায় ছিলেন, আলমগীর হোসেন সদস্য বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
আরো উপস্থিত ছিলেন, মোঃ মজিবুর রহমান, সভাপতি মুছাপুর ইউনিয়ন বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
মোঃ আবুল হাসনাত জনি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মুছাপুর ইউনিয়ন, আবদুর রহমান আওয়ামী লীগ নেতা,হুমায়ুন কবির মহানগর আওয়ামী লীগ, রোমানন হোসাইন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগ ,জাকির হোসেন পনির সাধারণ সম্পাদক বন্দর ইউনিয়ন, জাহাঙ্গীর আলম এডভোকেট, ধামগড় ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী আনিসুর রহমান আনিছ সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ১৯৮৭ সালে ভিপি বাদল বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৎকালীন আওয়ামীলীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার সম্মতিতে বঙ্গবন্ধু পাঠাগারের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৯২ সালে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার এর পক্ষ থেকে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশংসা-পত্র তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনা স্বাক্ষর করেন।
এরপর। ২০০২ সালে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যান মন্ত্রনালয়ের সমাজসেবা অধিদফতরের জেলা সমাজসেবা কার্যালয,নারায়নগঞ্জ হতে নিবন্ধন সনদপত্র লাভ করে।
বঙ্গবন্ধু পাঠাগার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনারবাংলা গঠনে সমাজে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে নিরক্ষরতা মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে কাজ করে যাচ্ছে।সমাজ থেকে বেকারত্ব দূর করার জন্য অত্নকর্মসংস্হান সৃষ্টিতে,প্রতিবন্ধী সেবা,বিশেষ চাহিদা সম্পূর্ন শিশুদের জন্য শিক্ষা ব্যাবস্হা ও অসহায় দরিদ্র মানুষের সেবা করে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার।
